স্থির তড়িৎ এর কয়েকটি সংঙ্গা লেখো । স্থির তড়িৎ Part 1

 

স্থির তড়িৎ এর কয়েকটি সংঙ্গা :

একটি পরমাণর গঠন


চার্জ বা আধান: মৌলিক কণার ( প্রোটন ও ইলেকট্রন ) বৈশেষ্ট মূলক ধর্মকে চার্জ বা আধান বলা হয়।

ধনাত্মক চার্জ: প্রোটন বৈশিষ্ট মূলক ধর্মকে ধনাত্মক চার্জ বলা হয়।

ঋনাত্মক চার্জ: ইলেকট্রনের বৈশিষ্ট মূলক ধর্মকে ঋনাত্মক চার্জ বলা হয়।

ঘর্ষন দ্বারা আহিত করণ: দুটি বস্তুকে ঘর্ষণের মাধ্যমে বস্তুকে দুটিকে চার্জিত বা আহিত করণ করা যায়। সে বস্তুর ইলেকট্রন আসক্তি বেশি সে বস্তুটি ঋনাত্মক চার্জে চার্জিত এবং যে বস্তুর ইলেকট্রন আসক্তি কম সে বস্তুটি ধনাত্মক চার্জে চার্জিত হয়।


আরো জানুন,

১. তড়িৎ আবেশ প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে কিভাবে একটি অনাহিত বস্তুকে ঋনাত্মক চার্জে চার্জিত করা হয় বর্ণনা কর।
২. তড়িৎ প্রাবাল্য বা তিব্রতা কাকে বলে ? এর রাশিমালা বের কর।
৩. কুলম্বের সূত্রটি বিবৃত ও ব্যাখ্যা কর এবং কুলম্ব ধ্রুবকের রাশিমালা বের করে সংঙ্গা দাও ও একক বের কর ?


তড়িৎ আবেশ: স্পর্শ না করিয়ে শুধুমাত্র একটি চার্জিত বস্তুর উপস্থিতিতে অন্য একটি অনাহিত বস্তুকে চার্জিত করার প্রক্রিয়াকে তড়িৎ আবেশ বলা হয়।

তড়িৎ ক্ষেত্র: কোনো চার্জিত বস্তুর চারদিকে যে অঞ্চল ব্যাপি ঐ বস্তুর আকর্ষণ বা বিকর্ষণ বলের প্রভাব বজায় থাকে তাকে ঐ বস্তুর তড়িৎ ক্ষেত্র বলা হয়।

তড়িৎ প্রাবাল্য বা তীব্রতা:তড়িৎ ক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে 1c ধনাত্মক আধান স্থাপন করলে সেটি যে বল অনুভব করে তাকে তড়িৎ প্রাবাল্য বা তীব্রতা বলা হয়।

তড়িৎ বিভব: অসীম দুরত্ব থেকে 1c ধনাত্মক আধানকে তড়িৎ ক্ষেত্রের কোনো বিন্দুতে আনতে যে পরিমান কাজ সম্পূর্ণ হয় তাকে ঐ বিন্দুর তড়িৎ বিভব বলা হয়।

Post a Comment

Previous Post Next Post