তুল্য রোধ : রোধের কোনো সমবায়ে রোধ গুলোর
প্ররিবর্তে যে একটি মাত্র রোধ ব্যাবহার করলে বর্তনীর প্রবাহ ও বিভব পার্থক্যের কোনো
পরিবর্তন হয় না তাকে তুল্য রোধ বলা হয়।
সমান্তরাল
বর্তনীতে তুল্য রোধের রাশিমালা :
কত গুলো রোধ যদি এমন ভাবে সাজানো
থাকে যে এদের সবার এক প্রান্ত একটি সাধারণ বিন্দুতে এবং অপর প্রান্ত অন্য একটি সাধারণ
বিন্দুতে সংযুক্ত থাকে এবং প্রত্যেকটি রোধের দুই প্রান্তে একই বিভব পার্থক্য বজায় থাকে
তাহলে রোধের সেই সমবায়কে বা বর্তনীকে সমান্তরাল বর্তনী বলা হয়।
চিত্রে R1,
R2
ও
R3 রোধ
গুলো এক প্রান্ত A বিন্দুতে এবং অপর প্রান্ত B বিন্দুতে যুক্ত করা হয়েছে। ধরা যাক,
A ও B বিন্দুর বিভব পার্থক্য V । বর্তনীর মূল প্রবাহ I
, A বিন্দুতে এসে তিনটি শাখায় বিভক্ত হয়ে পুনরায় B বিন্দুতে I হয়ে ফিরে এসেছে।
আরো জানুন,
১. অবতল দর্পনে লক্ষ্যবস্তুর অবস্থান বক্রতার কেন্দ্র ও প্রধান ফোকাসের মাঝে থাকলে বিম্বের অবস্থান, প্রকৃতি ও আকৃতি নির্ণয় কর ?
২. লেন্স কাকে বলে ? কত প্রকার ?
৩. তড়িৎ আবেশ প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে কিভাবে একটি অনাহিত বস্তুকে ঋনাত্মক চার্জে চার্জিত করা হয় বর্ণনা কর।
ধরা যাক, R1,
R2
ও
R3
রোধের
মধ্য দিয়ে প্রবাহিত তড়িৎ I1, I2
ও
I3
∴ I = I1+ I2 + I3 -----------(ⅰ)
(ⅰ) নং হতে পাই,
R1, R2 ও R3 রোধগুলোর পরিবর্তে Rp মানের রোধ বর্তনীতে যুক্ত করলে যদি প্রবাহ I ও ভোল্টেজ V পরিবর্তীত না হয় তবে,
Post a Comment